আনসার বাহিণীর নাম পরিবর্তন
“বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী” বাংলাদেশের
অন্যতম একটি সু’শৃংখল বাহিনী। আনসার বাহিনী ১৯৪৭
সালে যে উদ্দেশ্যে গঠিত হয়েছিল সে উদ্দেশ্য সমূহের কারন ও অকারন বিবেচনা করে স্বাধীনতার
পরে ১৯৭২ সালে আনসার বাহিনীকে পূর্নগঠিত করা হয়েছিল। ঠিক তেমনিই ১৯৭২ সালের
পূণর্গঠিত হওয়া এ বাহিণী বর্তমান সময়ের সাথে তার নামকরণ ও অন্যান্য কার্যক্রম
পরিবর্তন করা দরকার। ‘‘আনসার’’ শব্দটি পবিত্র কোরআন মজিদের
বর্ণনা অনুযায়ী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অথচ বর্তমানে এ বাহিনীর রয়েছে 36 টি
পুরুষ ব্যাটালিয়ন ও 2 টি মহিলা ব্যাটালিয়ন। পুরুষ ব্যাটালিয়ন আনসাররা পার্বত্য
অঞ্চলে সেনাবাহিনীর সাথে Counter Insurgency অপারেশনে কাধেকাধ মিলিয়ে অত্যন্ত
সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে
। সমতল এলাকায় প্রলিশ ও বিজিবির সাথে পালন
করছেন পুলিশ ও বিজিবি সংশ্লিষ্ট দায়িত্ব।
এ দেশের বিভিন্ন দাঙ্গা ও হরতালে থাকে
ব্যাটালিযন আনসারদের বিশেষ ভুমিকা। উপরোক্ত কার্যক্রম দ্বারা দেখাযায় যে, “বাংলাদেশ
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী” একটি নিয়মিত সুশৃংখল বাহিনী। একটি নিয়মিত বাহিণীর
নাম আনসার (স্বেচ্ছাসেবী) যা বর্তমান সময়ে পরিবর্তন করা একান্ত প্রয়োজন।
বর্তমানে ইন্টারনেটের
যুগ
আনসার বাহিনীর প্রায় অনেক সদস্যের সামাজিক সাইট গুলোতে
একাউন্ট রয়েছে যা প্রযূক্তিগত দিক দিয়ে এবাহিনীর সদস্যসহ বাংলাদেশের মানুষকে
প্রয়ুক্তিগত দিক দিয়ে এগিয়ে নিতে সাহায্য করে। কোন এক বিদেশী বন্ধু যখন প্রশ্ন করে
যে, আপনি কি চাকরী করেন বা প্রোফাইলে যখন দেখেন Battalion Ansar বা Ansar &
VDP তখন তারা বিস্তারিত জানতে ইন্টারনেটের সার্চ বক্সে বা google –এ Search করে থাকে আর সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিনে ভেসে উঠে
বিভিন্ন জঙ্গিদের ছবি ও বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠির কার্যক্রমের ইতিহাস
। জঙ্গিবাদ ইমেজের সাথে বর্তমানে আনসার নামটির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। যে কারনে বিদেশী কোন বন্ধুর মনে জঙ্গীবাদের ভিতি প্রবেশ করাটা স্বাভাবিক, আর সামাজিক বন্ধুত্বতার সম্পর্ক নিয়ে ঐ বিদেশী বন্ধুটির কাছথেকে প্রযূক্তি বিষয়ক কোন কিছু জানার, শেখার বা আদায় করার পথটুকু বন্ধ হয়ে যায়। 1948 সালে এ বাহিনীর নামকরণ ও প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে এবাহিনীর ৪০ হাজার রাইফেল ব্যবহার করা হয়েছিল মুক্তি যূদ্ধে। এবং তখনকার অস্থয়ী সরকারকে মুজিব নগরে এ বাহিনীর ১০ জন সদস্য গার্ড অব অনার প্রদান করেছিলেন। কালের বিবর্তনে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে এ বাহিনীর নাম পরিবর্তন করা জরুরী প্রয়োজন। তখন দেখা যাবে হয়তো তাদের মনোবল আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ফেব্রুয়ারী মাসে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জাতীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত সমাবেশে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সকল স্তরের সদস্যগনের হয়তবা এটাই প্রত্যাশা উক্ত নামটি পরিবর্তনসহ এবাহিণীর জন্য আলাদা দায়িত্ব প্রদান করে বাহিণীকে একটি নতুন ও চমকপ্রদ বাহিণী করার ব্যবস্থা তিনি গ্রহন করবেন।
। জঙ্গিবাদ ইমেজের সাথে বর্তমানে আনসার নামটির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। যে কারনে বিদেশী কোন বন্ধুর মনে জঙ্গীবাদের ভিতি প্রবেশ করাটা স্বাভাবিক, আর সামাজিক বন্ধুত্বতার সম্পর্ক নিয়ে ঐ বিদেশী বন্ধুটির কাছথেকে প্রযূক্তি বিষয়ক কোন কিছু জানার, শেখার বা আদায় করার পথটুকু বন্ধ হয়ে যায়। 1948 সালে এ বাহিনীর নামকরণ ও প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে এবাহিনীর ৪০ হাজার রাইফেল ব্যবহার করা হয়েছিল মুক্তি যূদ্ধে। এবং তখনকার অস্থয়ী সরকারকে মুজিব নগরে এ বাহিনীর ১০ জন সদস্য গার্ড অব অনার প্রদান করেছিলেন। কালের বিবর্তনে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে এ বাহিনীর নাম পরিবর্তন করা জরুরী প্রয়োজন। তখন দেখা যাবে হয়তো তাদের মনোবল আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ফেব্রুয়ারী মাসে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জাতীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত সমাবেশে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সকল স্তরের সদস্যগনের হয়তবা এটাই প্রত্যাশা উক্ত নামটি পরিবর্তনসহ এবাহিণীর জন্য আলাদা দায়িত্ব প্রদান করে বাহিণীকে একটি নতুন ও চমকপ্রদ বাহিণী করার ব্যবস্থা তিনি গ্রহন করবেন।
“ব্লগটি একান্তই আমার ব্যক্তিগত মতে লেখা”
কোন গোষ্ঠি কিংবা বাহিণীকে হেয় করার উদ্দেশ্যে নয় কোন ভূল
পরিলক্ষিত হলে তা আমাকে জানালে খূশি হবো।
No comments:
Post a Comment